চোখের দৃষ্টি ৬/৬ করার উপায় Secrets
Wiki Article
আপনারা চাইলে সে সকল আর্টিকেলগুলো পড়ে নিজেদের অনলাইনে স্কিল কে আরো বৃদ্ধি করতে পারেন।
আজকে আমরা আলোচনা করতে চলেছি চোখের ঝাপসা কিভাবে দূর করা যায় সে সম্পর্কে।
কিন্তু, কাজের মাঝে হঠাৎ করে যখন দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, তখন অবশ্য সমস্যাটি কিছুটা অন্য রকম হতে পারে। যেমন:
সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল
তাছাড়া কনজাংটিভায় যখন সংক্রমণ বা প্রদাহ দেখা দিলে চোখ লাল হয়ে যায়। একে আমরা চোখ ওঠা বলি।
মিষ্টি পেঁপে , কাঁঠাল , কুমড়া , কালো কচু শাক , লাউ শাক , ধনিয়া পাতা , ডিম, কলিজা , মিষ্টি আলু , গাজর , মলাঢেলা ছোট মাছ জাতীয় খাবারের মধ্যে প্রচুর ভিটামিন রয়েছে । এগুলো খেলে চোখের জ্যোতি বা দৃষ্টিশক্তি দ্রুত বাড়ানো সম্ভব। এছাড়াও পুষ্টিবিদের মতে চোখের জ্যোতি বা দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর জন্য ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড , বিটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে বেশ উপকারী ।
সাধারণত এগুলোই হচ্ছে চোখের বিভিন্ন অংশের নাম সমূহ। আমাদের এই নাম সমূহ জানা উচিত। কারণ, যারা নবম- দশম শ্রেনীতে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করে তাদের এই বিষয় জানা দরকার৷ এগুলো তাদের পড়ালেখার অংশ। তাই আমাদের উচিত এসব অংশের নাম জানা। শুধু চোখের এই সব অংশের নাম জানলেই হবে না, চোখের এই সব অংশের কাজ ও জানা দরকার৷
পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে আক্রান্তরা বুঝতে শুরু করে তারা পাশে থাকা কোনো কিছুই দেখতে পান না। চিকিৎসা করানো না হলে গ্লুকোমার কারণে আক্রান্তরা স্থায়ীভাবে অন্ধ হয়ে যায়।
আর হঠাৎ করে গ্লুকোমার উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটা স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা এবং অনেকের হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেয়ার দরকার হতে পারে।
এরপরও আপনাদের যদি এ বিষয়ে আরো কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন কমেন্ট এর মাধ্যম।
বাচ্চাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। সময় মতো রোগ না সারলে তখন চোখ পরীক্ষা করা দরকার হয়। যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদেরও চোখ পরীক্ষা করা দরকার হয়। বিশেষ করে যাদের দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের চক্ষু ডাক্তারের পাশাপাশি রেটিনা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দেখানো উচিত। আর
চলুন দেরি না করে জেনে নেই চোখে ঝাপসা দেখার ওষুধ বা ড্রপ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত।
গ্লুকোমা প্রতিরোধে তেমন কিছু করার আছে কি না তা স্পষ্ট নয় তবে নিয়মিত চোখ পরীক্ষা করানোর মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় গ্লুকোমা শনাক্ত করা যায়। যা চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তোলা সম্ভব।
বাদাম- বাদামে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন ই। এই উপাদানই চোখের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে। একমুঠো বাদাম, আখরোট, পেস্তা, কাজুবাদাম ইত্যাদি নিয়মিত খেতে পারেন। তবে প্যাকেটজাত, ভাজা বা নোনতা বাদাম থেকে এড়িয়ে থাকুন।
https://shastobd24.com/